শিরোনাম |
গল্পডা ম্যালা পুরোনো। ভাগে চুরি করা এক রুটি নিয়ে দুই ইন্দুরির মদ্দি কাজাকাজি বাদিল। কেউ কারো ছাড় দিতি নারাজ। অবলাস্টে তারা নিজেগের কেওয়াজ নিজেরা মিটগুট কত্তি না পাইরে বান্দরের কাচে গিল শালিস কত্তি। দুই ইন্দুরির কাইজে মিটোতি বান্দর মোড়ল সাইজে তাইগের কাচে পিটি ডাইকে নিয়ে সব শুনিল। তারপর নিরপেক্ক শালিস করার নামে এট্টা দাড়ি পাল্লা আইনে রুটির মাজখানতে ছিড়ে দুই পাল্লায় দিয়ে সুমান ভাগ করা শুরু কল্লে। দুই ইন্দুর দুই পাশে বইসে দেকচিলো ভাগ বাটোয়ারা। দাড়ির যে পাল্লায় রুটি বেশি সেই দিকি পাল্লা হেইলে যাতি দেইকে বান্দর সেই পাশতে রুটি ছিড়ে খাওয়া শুরু করে। একবার এই পাশতে ছেড়ে আরাকবার ঐ পাশতে ছিড়ে খায়। দেড়ি রুটি টকাটক খাওয়া দেইকে যকন ইন্দুররা বুজদি পারে শালিসে আইসে কি বিপদে পইড়েচে ততক্ষনে রুটির পিরায় সব খাওয়া শেষ। তকন না পারে কতি না পারে সতি সিরাম এট্টা অবস্তা।
হালি কইরে এই গল্পডা স¹লির মুকি মুকি। একন গিরামের লোক বিলে কাউরে আর অবহেলা করার সুযোগ নেই। অজ পাড়া গিরামের লোকরাও আমরিকার পেসিডেনের শপত নিয়া টিবিতি লাইব দেকে। কোন দেশের কিডা সেই অনুস্টানে দাওয়োত পালে সিডার চুতা করে। তাইগের মুকি মুকি একন এই রুটি ভাগের গল্পডা। গল্পডার কারন হচ্চে হালি কইরে আমরিকার নতুন পেসিডেন ইউকেরেনের পেসিডেনরে তিনার অপিসি দাওয়োত দিলেন। অনেকে মনে করিল হয়ত রাশিয়ার সাতে যুদ্দু নিয়ে দুই নিতা আলাপ আলোচুনা করবেন। তাই তামান দুইনের মতো গিরামের চা’র দুকানের দশশোকরাও গুল্লাগুল্লা চোকি তাগায় ছিল কি ফল আসে তাই দেকার জন্যি। কিন্তুক যুদ্দু না শান্তি সিডার চাইতে নাকি স্যানে জুরালো তলাশ ছিল ইউকেরেনের কি কি খনিজ সম্পদ আচে, সিডা কিভাবে ভাগবাটোয়ারা করা যায়।
বিটা জেলেনেস্কি তো আইসে সেই ইন্দুরের মতো বিপদে পড়িলেন। ছাইড়ে দে মা কাইন্দে বাচির মতো কোন রকম ডাবি মাইরে চইলে গেচেন। তেবে বিপদ ছাড়াতি আইসে বিপদ আরো বাদায় নিয়ে গেচেন বিলে চাউর হইয়েচে। শুনলাম আগে রাশিয়া খাওয়ার জন্যি কাইজে বাদাইলো, আর একন ছাড়ানোর শালিস কত্তি ডাইকে আমরিকারেও ভাগ দিতি হবে!
আলাম কনে, মলাম যে!
ইতি-
অভাগা আক্কেল চাচা