gramerkagoj
বৃহস্পতিবার ● ১৩ নভেম্বর ২০২৫ ২৯ কার্তিক ১৪৩২
gramerkagoj
শিরোনাম
শিরোনাম মণিরামপুরে ইটভাটার মেশিনে আটকা পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু আশাশুনিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে সংবর্ধনা প্রদান গাইবান্ধায় পাইলট প্রকল্পের সমাপনী অনুষ্ঠান মোংলায় খালেদা জিয়ার নামে স্কুল, কলেজ ও বৃদ্ধাশ্রম নির্মাণে বিএনপি নেতার উদ্যোগ সভাপতি পদে দুই ও সম্পাদক পদে চারজনসহ ২৩ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র জমা, আওয়ামীপন্থীরা মাঠে নেই আগামীকাল উদ্বোধনী ম্যাচে লড়বে উপশহর ও ফতেপুর জোড়া গোলের জয়ে সেমিতে চৌগাছা পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন পেতে দুই হাজারের বেশি আবেদন সরকারকে জিম্মি করে দাবি আদায়কারীরা জনবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বে প্রাণনাশের হুমকির প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন
চট্টগ্রাম আদালত থেকে চুরি হওয়া ৯ বস্তা নথি মিলল ভাঙারির দোকানে
প্রকাশ : বৃহস্পতিবার, ৯ জানুয়ারি , ২০২৫, ০৪:৪৩:০০ পিএম
কাগজ ডেস্ক:
GK_2025-01-09_677fa440d11c0.jpg

চট্টগ্রাম আদালতের সরকারি কৌঁসুলি কক্ষের সামনের বারান্দা থেকে চুরি যাওয়া ১৯১১ নথি (কেস ডকেট বা সিডি) খোঁজ পাওয়া গেছে। বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) চুরি হয়ে যা্ওয়া সেই নথির ৯টি বস্তা ভাঙারির দোকান থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় জড়িত একজনকে আটক করা হয়েছে।
গত ৫ জানুয়ারি চট্টগ্রাম আদালত ভবনের তৃতীয় তলার বারান্দায় প্রায় দুই বছর ধরে রক্ষিত ১৯১১টি কেস ডকেট চুরি হয়ে যায়। এ ঘটনায় ওই দিন রাতেই চট্টগ্রাম মহানগর পিপি অ্যাডভোকেট মফিজুল হক ভূঁইয়া কোতোয়ালি থানায় একটি জিডি করেন।
জিডিতে উল্লেখ করা হয়েছে, হত্যা, মাদক, চোরাচালান, অস্ত্র ও বিস্ফোরকসহ প্রায় ১৯১১টি মামলার নথি খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। মহানগর পিপির এখতিয়ারে থাকা অন্তত ৩০টি আদালতে চলমান মামলার নথি এগুলো। হত্যা, মাদক, চোরাচালান, বিস্ফোরণসহ বিভিন্ন মামলার এসব নথি বিচারিক কাজের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলছেন আইনজীবীরা।
নথিগুলোর খোঁজ না পাওয়ায় গত রোববার নগরের কোতোয়ালি থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) মফিজুল হক ভুঁইয়া।
জিডিতে উল্লেখ করা হয়, চট্টগ্রাম মহানগর পিপি কার্যালয়ে ২৮ থেকে ৩০টি আদালতের কেস ডকেট রক্ষিত ছিল। পিপি কার্যালয়ে জায়গা-স্বল্পতার কারণে ২০২৩ সালের ২৪ এপ্রিল থেকে পিপি কার্যালয়ের সামনের বারান্দায় প্লাস্টিকের বস্তায় ১ হাজার ৯১১টি মামলার কেস ডকেট পলিথিনে মোড়ানো অবস্থায় রাখা ছিল।
আদালতের অবকাশকালীন ছুটির সময় অফিস বন্ধ থাকায় গত ১৩ ডিসেম্বর থেকে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে নথিগুলো হারিয়ে গেছে। অনেক খোঁজাখুঁজি করেও পাওয়া যায়নি। বিষয়টি থানায় ডায়েরিভুক্ত করে রাখার জন্য আবেদন করা হলো।
সরকারি কৌঁসুলি মফিজুল হক ভুঁইয়া বলেন, নথিগুলো রাখার জন্য কক্ষ পাওয়া যাচ্ছে না। কক্ষ চাওয়া হয়েছিল। তাই নথিগুলে সেখানে রাখা হয়। তা ছাড়া আমার কক্ষটি নথিতে ঠাসা হয়ে আছে বলে জানান তিনি।
কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল করিম বলেন, মহানগর পিপির কার্যালয়ের সামনে রাখা ১ হাজার ৯১১ মামলার নথি হারানোর ঘটনায় করা জিডির বিষয়ে তদন্ত করছে পুলিশ।

আরও খবর

🔝