শিরোনাম |
দীর্ঘ ১২ বছর আগে যুবলীগ নেতা আলমগীর হত্যার আসামিরা এলাকায় ফিরে এসে বাদী ও তার পরিবারের সদস্যদের নানাভাবে হুমকি-ধামকি দিচ্ছে বলে অভিযোগ করেছে নিহতের পরিবার। তারা জানিয়েছেন, সন্ধ্যার পর তারা বের হয়ে গ্রামের মোড়ে মোড়ে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে। এর ফলে মামলার বাদীর পরিবার ও মামলার সাক্ষীরা তটস্থ হয়ে পড়েছেন।
২০১৪ সালের ২৫মে সন্ধ্যায় যশোর সদর উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আলমগীর হোসেন রাজারহাট বাজারের সরদার ট্রেডার্স নামে একটি দোকানে বসে থাকা অবস্থায় রাত নয়টার দিকে খুনিরা ধারালো অস্ত্র ও আগ্নেয়াস্ত্রেয় মাধ্যমে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করে পালিয়ে যায়।
এরপর ২৯ নভেম্বর নিহতের ভাই আলতাফ হোসেন ১০/১২জন অজ্ঞাতসহ ২৯ জনের নাম উল্লেখ করে কোতোয়ালী থানায় মামলা দায়ের করেন। পরে মামলাটি যশোর ডিবি পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হলে তদন্তের দায়িত্ব পান এস আই আবুল খায়ের মোল্লা। তদন্ত শেষে ২০১৫ সালের ৩০ জুলাই এস আই আবুল খায়ের ৩৯ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।
এলাকাবাসী জানান, আসামিরা জামিনে মুক্ত হওয়ার পর একে একে ফিরে আসছে এলাকায়। আইন শৃংখলা বাহিনীর হস্তক্ষেপ দাবি করেছেন এলাকার মানুষ।