শিরোনাম |
এক বিটি রাইগে গজগজ কত্তি কত্তি আইসে তার বররে ধাতানি দিয়ে কলে, তুমারে না কয়ছি তেমাতার ঐ দুকানতে আটা আনবা না। বর থতোমতো খাইয়ে কলে, ক্যান কি হইয়েচে? বিটিডা কলে কি হবে আবার তাওয়ার সব রুটি আবার পুইড়ে হুড়া হইয়ে গেচে। এই কতার জবাবে বিটাডা কি কইলো সিডা আর নাইবা কলাম। কতাডা মনে পইড়ে গেলো বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের খেলা দেইকে। সেদিনকের আফগানরা পেত্তম চালানে নিউজিল্যানরে শুয়ায় দিলো। সে শোক উরা কাটাতি না পাইরে পেত্তম রাউনতে বাদই পইড়ে গেচে। আর সুপার আটে আইসে সেই আফগানরা ধইরে দেলে অস্টেলিয়ার মতো ক্রিকেট দানবরে। আর আমরা কুতরায় কুতরায় কোন মতে শীলংকা, নেদাল্যান আর নেপালগের বহুত কস্টে হারায়ে সুপার আটে আইলাম। স্যানে আইসে পেত্তম ডলাডা দিল অস্টেলিয়া। আশা ছিল পোতিবেশী দাদাগের সাতে ভাল কিচু এট্টা হবে। ওম্মা স্যানেও বাটা খাইয়ে যাইয়ে বিশ্বকাপের আশা পিরায় গিলো আমচুর হইয়ে। পরে জানা গেল আফগানরা অস্টেলিয়ার হারায় দিয়ায় একনো টিম টিম কইরে আইসিউ রুগীর মতো আশা টিকে আচে। ওপরে গল্পডা মনে পইড়ে গেলো এই কারণে আমাগের দলের খেলার চাইতে বেশি দুয়া খায়ের চাইয়ে বেড়াচ্চে। শুনিলাম আমাগের কাপ্টেন শান্ত কাকা আমরিকার কাচে হাইরে কইলো, আমরিকা দলে সাত আট দেশের পেলেয়ার খেলে। ওগের জন্যি সাত আট দেশের লোক দুয়া করে। আমরা এক দেশের লোক খেলি। আমাগের এক দেশের লোক দুয়া করে বিলে আমাগের জিততি হ্যাতো কষ্ট হচ্চে। এই কতা উসাতিই আমাগের এক মুরুব্বী কলে, শোন দুয়া কল্লিই তো হবে না, দুয়া কবুল তো হতি হবে। আর দুয়া কবুল হওয়ার পোধান শত্ত হচ্চে হালাল রুজি। ইডা আমাগের কয়জনের প্যাটে আচে ক’। সব মানুস হন্নে হইয়ে বেড়াচ্চে টাকা কামোয় করার জন্যি। হালাল হারামের মানবিচ নেই। হারাম খাইয়ে পরের জন্যি দুয়াতো দুরির কতা, নিজির জন্যি দুয়া কবুল হয়না। স্যানে ক্রিকেট দলের জন্যি দুয়া করা আর না করা সুমান কতা। পাশতে একজন কলে, তালি ক্রিকেট খেলোয়াড়গের তো কোন দোষ নেই। আমাগের দুয়া কবুল না হলি উগের কি করার আচে গো হারা ছাড়া! আলাম কনে, মলাম যে!
ইতি-
অভাগা আক্কেল চাচা