gramerkagoj
মঙ্গলবার ● ১৪ অক্টোবর ২০২৫ ২৯ আশ্বিন ১৪৩২
gramerkagoj
শিরোনাম
শিরোনাম টিভিতে আজকের খেলার সূচি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সব পরীক্ষা স্থগিত, নতুন তারিখ ঘোষণা এমএলএসএস রেকসোনাকে বিদায় সংবর্ধনা প্রদান যশোরে প্রিন্স ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মালিকের বিরুদ্ধে স্কুলছাত্রী ধর্ষণের অভিযোগ ‘দেড় হাজারে পাখির বাসাও হয় না, জাতি গড়ার কারিগরদের বাসা কী করে হবে?’ ২৪ দিন ওসি শূণ্য যশোরের বেনাপোল পোর্ট থানায়, তদন্ত ওসি নেই ৫ বছরের উপরে যশোরে ফাঁকা বাড়ি পেয়ে গৃহকর্মীর পাঁচ লাখ টাকার মালামাল লুট, আদালতে মামলা বেসরকারি শিক্ষকদের চলমান আন্দোলনে ঝিকরগাছা শিক্ষক সংগঠনের একাত্মতা ঘোষণা, কর্মবিরতি পালন চুয়াডাঙ্গায় বিষাক্ত মদ পানে ছয়জনের মৃত্যু পিআর পদ্ধতি নিয়ে জল ঘোলা করছে জামায়াত : রিপন
সগিরা মোর্শেদ হত্যা মামলার রায় পেছালো
প্রকাশ : বৃহস্পতিবার, ৮ ফেব্রুয়ারি , ২০২৪, ০৩:৩০:০০ পিএম , আপডেট : মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর , ২০২৫, ০৯:৩৬:০০ এএম
কাগজ ডেস্ক:
GK_2024-02-08_65c49c2b9fea0.jpg

রাজধানীর সিদ্ধেশ্বরীতে আলোচিত সগিরা মোর্শেদ খুনের ঘটনায় হওয়া মামলার রায় প্রস্তুত না হওয়ায় তারিখ পিছিয়ে আগামী ২০ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করেন আদালত। বৃহস্পতিবার (০৮ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার বিশেষ দায়রা জজ আলী হোসেনের আদালতে মামলার রায় ঘোষণার দিন ধার্য ছিল।
এ মামলার আসামিরা হলেন- সগিরা মোর্শেদের ভাসুর ডা. হাসান আলী চৌধুরী, জা সায়েদাতুল মাহমুদা ওরফে শাহিন, শ্যালক আনাছ মাহমুদ রেজওয়ান, মারুফ রেজা ও মন্টু মন্ডল ওরফে কুঞ্জ চন্দ্র মন্ডল।
এর আগে গত ২৫ জানুয়ারি রাষ্ট্র ও় আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে রায় ঘোষণার জন্য ৮ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করা হয়।
মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, ১৯৮৯ সালের ২৫ জুলাই সগিরা মোর্শেদ সালাম ভিকারুননিসা নূন স্কুল থেকে মেয়েকে আনতে যাচ্ছিলেন। বিকাল ৫টার দিকে সিদ্ধেশ্বরী রোডে পৌঁছামাত্র মোটরবাইকে আসা ছিনতাইকারীরা তার হাতের সোনার চুড়ি ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। তিনি দৌড় দিলে তাকে গুলি করা হয়। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথেই সগিরা মোর্শেদ সালাম মারা যান।
ওই দিনই রমনা থানায় অজ্ঞাতনামাদের বিরুদ্ধে মামলা করেন সগিরা মোর্শেদ সালামের স্বামী সালাম চৌধুরী। ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী রিকশাচালক জড়িত দুজনকে শনাক্ত করলেও অজ্ঞাত কারণে মিন্টু ওরফে মন্টু ওরফে মরণ নামে একজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেয় গোয়েন্দা পুলিশ।
আদেশের বিরুদ্ধে মারুফ রেজার রিভিশন আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ১৯৯১ সালের ২ জুলাই হাইকোর্ট মামলাটির অধিকতর তদন্তের আদেশ ও বিচারকাজ ছয় মাসের জন্য স্থগিত করেন। পাশাপাশি অধিকতর তদন্তের আদেশ কেন বাতিল করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন।
পরের বছর ২৭ অগাস্ট জারি করা রুল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত ওই মামলার বিচারকাজ স্থগিত থাকবে বলে আদেশ দেন হাইকোর্ট। এ মামলার সর্বশেষ তদন্ত কর্মকর্তা দীর্ঘদিন পর বিষয়টি অ্যাটর্নি জেনারেল কার্যালয়ের নজরে আনলে স্থগিতাদেশ প্রত্যাহারের উদ্যোগ নেয় রাষ্ট্রপক্ষ। এরপর বিষয়টি বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের বেঞ্চে তোলা হলে ২০১৯ সালে আদালত স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার ক‌রে নেন।
এই ঘটনার ৩০ বছর পর ঘটনার রহস্য উদঘাটন করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) চারজনের বিরু‌দ্ধে ২০২০ সালের ১৪ জানুয়া‌রি আদালতে অভিযোগপত্র দেয়। এক হাজার ৩০৯ পৃষ্ঠার অভিযোগপত্রে রাষ্ট্রপক্ষে মোট ৫৭ জনকে সাক্ষী করা হয়েছে। এরপর ২০২০ সালের ২ ডিসেম্বর আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত।

আরও খবর

🔝