gramerkagoj
শনিবার ● ১৯ জুলাই ২০২৫ ৩ শ্রাবণ ১৪৩২
gramerkagoj
শিরোনাম
শিরোনাম সিঙ্গিয়া রেল স্টেশনের বেহাল দশা, সরকারী সম্পদ নষ্ট হলেও দেখার কেউ নেই পাশাপাশি দাফন করা হলো হামলায় নিহত পিতা-পুত্রকে আবারও গণতন্ত্র রুদ্ধ করার অপচেষ্টা চলছে: অমিত অতিবৃষ্টিতে বীজতলা নষ্ট, আমন চারা সংকটের শংকায় কৃষক কেশবপুরে জলাবদ্ধতায় বাধ্য হয়েই কাটা হচ্ছে অপরিপক্ক পাট জামায়াতের মহাসমাবেশ সফল করতে মোরেলগঞ্জে লঞ্চযোগে কর্মীদের ঢল সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়ন নির্বাচনে বাবু সভাপতি ও রাজ্জাক সম্পাদক নির্বাচিত ঢাকায় জামায়াতের সমাবেশে অংশ নিতে রাজশাহীতে বিশেষ ট্রেন গাইবান্ধায় ইপিজেড স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন: সাঁকোয়া ব্রিজ এলাকায় বাস্তবায়নের আহ্বান আনোয়ারায় র‌্যাবের অভিযানে ৩ কোটি টাকার ইয়াবাসহ নারী আটক
বেসরকারি শিক্ষকদের বাড়তি আর্থিক সুবিধা দিতে রুল
প্রকাশ : বুধবার, ১৪ সেপ্টেম্বর , ২০২২, ০৩:১১:০৬ পিএম
ঢাকা অফিস:
1663146696.jpg
সারা দেশের বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও কর্মচারীদের বেতনের ৬ শতাংশের পরিবর্তে ১০ শতাংশ কর্তনের বিপরীতে বাড়তি আর্থিক সুবিধা কেন দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে শিক্ষক ও কর্মচারীদের অবসরের আর্থিক সুযোগ-সুবিধা কেন এক বছর অথবা একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে প্রদানের নির্দেশনা দেওয়া হবে না, রুলে তাও জানতে চাওয়া হয়েছে।রিটকারীদের সম্পূরক আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারপতি জাফর আহমেদ ও বিচারপতি মো. আক্তারুজ্জামানের হাইকোর্ট বেঞ্চ গত ৩১ আগস্ট এ রুল জারি করেন।বুধবার (১৪ সেপ্টেম্বর) রুলের লিখিত অনুলিপি হাতে পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন রিটকারীদের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া।আইনজীবী মোহাম্মদ ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া বলেন, বেসরকারি (এমপিও ভুক্ত) শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে (স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসা) কর্মরত শিক্ষক ও কর্মচারীগণের বেতন থেকে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও কর্মচারী কল্যাণ ট্রাস্ট প্রবিধানমালা, ১৯৯৯ ও বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষক ও কর্মচারী অবসর সুবিধা প্রবিধানমালা, ২০০৫ এর আলোকে বেতন থেকে অবসরের জন্য ৬ শতাংশ কর্তন করা হতো। কর্তনকৃত অর্থ থেকে অবসরের পর অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক ও কর্মচারীদের এককালীন আর্থিক সুবিধা প্রদান করা হতো। ‘তবে ২০১৭ সালে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এস.আর.ও নম্বর ৮৪ এবং এস.আর.ও নম্বর ৮৯ জারি করে এর মাধ্যমে ওই কর্তকৃত ৬ শতাংশের পরিবর্তে ১০ শতাংশ বৃদ্ধি করে যা ২০১৯ সালের এপ্রিল মাস থেকে কার্যকর হয়। ২০১৯ সালের এপ্রিল মাস থেকে সমস্ত বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষক ও কর্মচারীদের বেতনের ৬ শতাংশের পরিবর্তে বর্ধিত হারে ১০ শতাংশ কর্তন করা হয়। কিন্তু অতিরিক্ত ৪ শতাংশ বর্ধিত কর্তনের জন্য কোনো প্রাপ্য অতিরিক্ত সুবিধা অবসর গ্রহণকারী শিক্ষক-কর্মচারীদের প্রদান করার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি।’‘একই সঙ্গে এই কর্তনকৃত ১০ শতাংশ অবসরের পর অনেক সময় অবসর প্রাপ্ত শিক্ষক ও কর্মচারীগণ তাদের জমাকৃত অবসর সুবিধা পেতে দীর্ঘ সময় লেগে যায়। ফলে বেসরকারি ও এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও কর্মচারীগণ হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন।’আইনজীবী মোহাম্মদ ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া আরও বলেন, বেসরকারি শিক্ষক ও কর্মচারীদের বেতনের ১০ শতাংশ কর্তক করা হচ্ছে কিন্তু তাদের অবসরকালীন সুবিধা পুর্বের ৬ শতাংশ হারে পরিশোধ করা হচ্ছে। এটা বৈষম্যমূলক এবং অধিকারের চরম লঙ্ঘন। সারা দেশের প্রায় ৩০ হাজার এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কর্মরত শিক্ষক কর্মচারী এই সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছেন।

আরও খবর

🔝