gramerkagoj
রবিবার ● ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ২৩ ভাদ্র ১৪৩১
gramerkagoj
Ad for sale 100 x 870 Position (1)
Position (1)
যুদ্ধাপরাধ মামলায় শামসুল হকের আমৃত্যু সাজা কমে ১০ বছর
প্রকাশ : মঙ্গলবার, ১৪ নভেম্বর , ২০২৩, ১১:১২:০০ এএম , আপডেট : শুক্রবার, ৬ সেপ্টেম্বর , ২০২৪, ০৩:০৬:২৯ পিএম
ঢাকা অফিস:
GK_2023-11-14_6553044a606cc.jpg

একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় জামালপুরের শামসুল হকের আমৃত্যু কারাদন্ড থেকে কমিয়ে ১০ বছরের কারাদন্ড দিয়েছেন আপিল বিভাগ। মঙ্গলবার (১৪ নভেম্বর) খালাস চেয়ে করা আপিলের চূড়ান্ত শুনানি শেষে এ রায় ঘোষণা করেন প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন ৬ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ।
এর আগে, গত ৭ নভেম্বর এ বিষয়ে রায় ঘোষণার দিন ধার্য ছিল। পরে রায়ের তারিখ পিছিয়ে ১৪ নভেম্বর নির্ধারণ করেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।
২০১৫ সালের ২৬ অক্টোবর অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে ট্রাইব্যুনালে জামালপুরের আটজনের বিচার শুরু হয়। এ মামলায় ২০১৬ সালের ১৮ জুলাই রায় দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। রায়ে তিন আসামিকে মৃত্যুদন্ড ও পাঁচ আসামিকে আমৃত্যু কারাদন্ড দেওয়া হয়।
মৃত্যুদন্ডাদেশ পাওয়া আসামিরা হলেন, জামালপুরের আশরাফ হোসাইন, আবদুল মান্নান ও আবদুল বারী। আর আমৃত্যু কারাদন্ড দেওয়া হয় ইসলামী ব্যাংকের সাবেক পরিচালক শরীফ আহম্মেদ ওরফে শরীফ হোসেন, হারুন, আবুল হাশেম, শামসুল হক ওরফে বদর ভাই ও এস এম ইউসুফ আলীকে। আসামিদের বিরুদ্ধে একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের সময় হত্যা, অপহরণ, আটক, নির্যাতন, লুটপাট, গুমের মতো মানবতাবিরোধী অপরাধের পাঁচটি অভিযোগ আনা হয়েছিল। এর মধ্যে তিনটি অভিযোগ প্রমাণিত হয়।
দন্ডিতদের মধ্যে কেবল শামসুল হক ও ইউসুফ আলী কারাগারে ছিলেন। বকি ছয়জনকে পলাতক দেখিয়ে মামলার বিচার শেষ করা হয়। পরে রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেন শামসুল ও ইউসুফ। তবে আপিল বিচারাধীন থাকা অবস্থায় ইউসুফের মৃত্যু হয়।

ঢাকা অফিস
একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় জামালপুরের শামসুল হকের আমৃত্যু কারাদন্ড থেকে কমিয়ে ১০ বছরের কারাদন্ড দিয়েছেন আপিল বিভাগ। মঙ্গলবার (১৪ নভেম্বর) খালাস চেয়ে করা আপিলের চূড়ান্ত শুনানি শেষে এ রায় ঘোষণা করেন প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন ৬ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ।
এর আগে, গত ৭ নভেম্বর এ বিষয়ে রায় ঘোষণার দিন ধার্য ছিল। পরে রায়ের তারিখ পিছিয়ে ১৪ নভেম্বর নির্ধারণ করেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।
২০১৫ সালের ২৬ অক্টোবর অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে ট্রাইব্যুনালে জামালপুরের আটজনের বিচার শুরু হয়। এ মামলায় ২০১৬ সালের ১৮ জুলাই রায় দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। রায়ে তিন আসামিকে মৃত্যুদন্ড ও পাঁচ আসামিকে আমৃত্যু কারাদন্ড দেওয়া হয়।
মৃত্যুদন্ডাদেশ পাওয়া আসামিরা হলেন, জামালপুরের আশরাফ হোসাইন, আবদুল মান্নান ও আবদুল বারী। আর আমৃত্যু কারাদন্ড দেওয়া হয় ইসলামী ব্যাংকের সাবেক পরিচালক শরীফ আহম্মেদ ওরফে শরীফ হোসেন, হারুন, আবুল হাশেম, শামসুল হক ওরফে বদর ভাই ও এস এম ইউসুফ আলীকে। আসামিদের বিরুদ্ধে একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের সময় হত্যা, অপহরণ, আটক, নির্যাতন, লুটপাট, গুমের মতো মানবতাবিরোধী অপরাধের পাঁচটি অভিযোগ আনা হয়েছিল। এর মধ্যে তিনটি অভিযোগ প্রমাণিত হয়।
দন্ডিতদের মধ্যে কেবল শামসুল হক ও ইউসুফ আলী কারাগারে ছিলেন। বকি ছয়জনকে পলাতক দেখিয়ে মামলার বিচার শেষ করা হয়। পরে রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেন শামসুল ও ইউসুফ। তবে আপিল বিচারাধীন থাকা অবস্থায় ইউসুফের মৃত্যু হয়।

আরও খবর

Ad for sale 225 x 270 Position (2)
Position (2)
Ad for sale 225 x 270 Position (3)
Position (3)
🔝