gramerkagoj
শুক্রবার ● ১৭ মে ২০২৪ ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
gramerkagoj
মণিরামপুরে ছুরিকাঘাতে হত্যার শিকার পাবনার মেসকাদ আলী
প্রকাশ : বৃহস্পতিবার, ২ মে , ২০২৪, ০৮:৪৭:০০ পিএম , আপডেট : শুক্রবার, ১৭ মে , ২০২৪, ০৪:১৪:৩৩ পিএম
মণিরামপুর (যশোর) প্রতিনিধি:
GK_2024-05-02_6633a7c9a14b8.jpg

মণিরামপুরের ধান ক্ষেত থেকে উদ্ধারকৃত মৃতদেহের পরিচয় মিলেছে। তার নাম মেসকাদ আলীর (৪১)। তিনি পাবনা জেলার ভাংগুড়া উপজেলার খানমরিচ ইউনিয়নের শ্রীপুর গ্রামের নিজাম উদ্দিনের ছেলে। বৃহস্পতিবার (২ মে) সকালে উপজেলার ঝাঁপার জোঁকা গ্রামের ঈদগাহের পাশে ধানক্ষেত থেকে মেসকাদের রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। তবে কি কারণে কারা তাকে হত্যা করা করেছে তা জানা যায়নি। তার পরিচয় শনাক্তের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মণিরামপুর থানার ওসি এবিএম মেহেদী মাসুদ।
পুলিশ ও গ্রামবাসী জানায়, বৃহস্পতিবার সকালে জোঁকা ঈদগাহের পাশের মাঠে ধানক্ষেতে এক যুবকের রক্তাক্ত মরদেহ পড়েছিল। জমির মালিক শ্রমিক নিয়ে ধান কাটতে গেলে মরদেহটি দেখতে পান। তার পরনে লুঙ্গি এবং লাল রঙের শার্ট ছিল। শ্রমিকরা মরদেহ দেখতে পেয়ে ধান না কেটে ফিরে যান। পরে পুলিশ গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য যশোর জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠায়। মরদেহের বুকের বাম পাশ রক্তে ভেজা ছিল। সেখানে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের তিনটি চিহৃ শনাক্ত হয়। খবর পেয়ে যশোর পুলিশের একাধিক টিম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে।
পুলিশ জানায়, তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার ও সামাজিক যোগযোগ মাধ্যমে প্রচারের কারণে এদিন সন্ধ্যায় তার পরিচয় শনাক্ত হয়। ছুরিকাঘাত করে মেসকাদকে হত্যা করে তার মৃতদেহ ওই ধানক্ষেতে ফেলে দেয়া হয়েছে বলে পুলিশ ধারনা করেছে। তবে কি কারণে কারা এ হত্যাকান্ড ঘটিয়েছে তা স্পষ্ট নয়।
মণিরামপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এবিএম মেহেদী মাসুদ বলেন, মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠানোর পাশাপাশি পরিচয় শনাক্ত করা হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় হত্যা মামলা হয়েছে। জড়িতদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

আরও খবর

🔝