gramerkagoj
শনিবার ● ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ১৪ বৈশাখ ১৪৩১
gramerkagoj
তালের শাঁসে রয়েছে অনেক উপকারিতা
প্রকাশ : শুক্রবার, ২২ মার্চ , ২০২৪, ০৯:২০:০০ এ এম , আপডেট : বুধবার, ২৪ এপ্রিল , ২০২৪, ০৩:০১:২৯ পিএম
কাগজ ডেস্ক:
GK_2024-03-21_65fc00c2cf193.jpg

তাল আমাদের দেশের খুবই পরিচিত একটি ফল। তালের রস, পাকা তাল ও তালের শাঁস সবকিছুর ভিতরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ পুষ্টিকর উপাদান। এই ফলটি সাধারণত গ্রীস্মকালে পাওয়া যায়। গ্রীষ্মের দিনে এশিয়ার দেশগুলোতে কাচা তালের শাঁস খুবই প্রিয় একটি খাবার। গরমে একটি সুস্বাদু রসালো ফল তালের শাঁস ই দিতে পারে একটু স্বস্তি। তালের শাঁসকে নারিকেলের মতই পুষ্টিকর বলে বিবেচনা করা হয়। গরমের দিনে সবার হাতে পৌছে যায় কচি তালের শাঁস।
পুষ্টি উপদান ও স্বাস্থ্য উপকারিতা
মিষ্টি স্বাদের মোহনীয় গন্ধে ভরা ১০০ গ্রাম তালের শাসে রয়েছে ৮৭ কিলোক্যালরি, ৮ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, জলীয় অংশ ৮৭.৬ গ্রাম, আমিষ .৮ গ্রাম, ফ্যাট .১ গ্রাম কার্বোহাইড্রেটস ১০.৯ গ্রাম, খাদ্যআঁশ ১ গ্রাম, ক্যালসিয়াম ২৭ মিলিগ্রাম , ফসফরাস ৩০ মিলিগ্রাম, ভিটামিন সি ৫ মিলিগ্রাম রয়েছে।
এসব উপাদান আপনার শরীরকে নানা রোগ থেকে রক্ষা করাসহ রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে।
গরমের দিতে তালের শাঁস থাকা জলীয় অংশ পানিশূন্যতা দূর করে। প্রাকৃতিকভাবে দেহকে রাখে ক্লান্তিহীন।
তালে থাকা ভিটামিন সি ও বি কমপ্লেক্স আপনার পানিপানের তৃপ্তি বাড়িয়ে দেয়। খাবারে রুচি বাড়িয়ে দিতেও সহায়তা করবে।
তালে থাকা ভিটামিন এ দৃষ্টিশক্তিকে উন্নত করে।
তালে থাকা এন্টি অক্সিডেন্ট শরীরকে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়।
তাল বমি ভাব আর বিস্বাদ দূর করতে খুব গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করে।
তালে থাকা উপকারী উপাদান আপনার ত্বকের যত্ন নিতে সক্ষম।
কচি তালের শাঁস লিভারের সমস্যা দূর করতে সহায়তা করে।
কচি তালের শাঁস রক্তশূন্যতা দূরকরণে দারুন ভূমিকা রাখে।

আরও খবর

🔝