gramerkagoj
শনিবার ● ১১ মে ২০২৪ ২৮ বৈশাখ ১৪৩১
gramerkagoj
নেপালে ত্রিদেশীয় টুর্নামেন্টে জয় পেয়েছে বাংলাদেশ
প্রকাশ : মঙ্গলবার, ২৩ মার্চ , ২০২১, ০৮:৩২:৩৭ পিএম
ক্রীড়া ডেস্ক::
1616510009.jpg
আত্মঘাতী গোলে কিরগিজস্তান অনূর্ধ্ব-২৩ দলকে হারিয়ে নেপালে ত্রিদেশীয় টুর্নামেন্টে শুভসূচনা করেছে বাংলাদেশ। কাঠমাণ্ডুর দশরথ স্টেডিয়ামে মঙ্গলবার ১-০ গোলে জিতেছে বাংলাদেশ। ম্যাচের ৩০ মিনিটে আত্মঘাতী গোলটি করেন কিরগিজস্তানের ডিফেন্ডার কুমারবাজ বাইয়ামান। দলের জয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে গোলরক্ষক আনিসুর রহমান জিকোর। পুরো ম্যাচে পোস্টের নিচে তিনি ছিলেন আস্থার প্রতীক।াএ জয়ে ২৯ মার্চের ফাইনালের পথে অনেকটাই এগিয়ে গেল বাংলাদেশ। আগামী শনিবার নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে স্বাগতিক নেপালের মুখোমুখি হবে তারা।শুরুর একাদশে নিয়মিত অধিনায়ক জামাল ভূইয়ার অনুপস্থিতিতে অধিনায়কের আর্মব্যান্ড ওঠে মিডফিল্ডার সোহেল রানার হাতে। সেরা একাদশে তিন নতুন মুখ ফরোয়ার্ড মেহেদী হাসান রয়েল, ডিফেন্ডার রিমন হোসেন ও হাবিবুর রহমান সোহাগ।প্রিমিয়ার লিগের প্রথম ধাপে ছয়টি করে গোল নিয়ে দেশি খেলোয়াড়দের মধ্যে শীর্ষে থাকা ফরোয়ার্ড সুমন রেজা ও মোহাম্মদ আব্দুল্লাহকে বেঞ্চে রেখে কোচ আক্রমণের দায়িত্ব দেন মতিন মিয়া, সাদ উদ্দিন ও রয়েলের কাঁধে।১৮ মিনিটে সতীর্থের লং পাস বক্সে নিয়ন্ত্রণ নিলেও ভারসাম্য হারানো মতিন শট নেওয়ার আগেই এক ডিফেন্ডার কর্নারের বিনিময়ে ক্লিয়ার করেন। একটু পর সোহেলের শট ডি বক্সে এক খেলোয়াড়ের হাতে লাগলে পেনাল্টির জোরালো আবেদন করে বাংলাদেশ। রেফারির সাড়া মেলেনি।৩০ মিনিটে এগিয়ে যায় বাংলাদেশ। ডান দিক দিয়ে আক্রমণে ওঠো সাদ উদ্দিন ক্রস বাড়ান। বল ক্লিয়ার করতে গিয়ে নিজেদের জালেই ঠেলে দেন কুমারবাজ। পরের মিনিটে জিকোর দারুণ সেভে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ মুঠোয় থাকে বাংলাদেশের।দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই কর্নার ফিস্ট করে ফিরিয়ে আবারও বাংলাদেশের ত্রাতা জিকো। ৫৩ মিনিটে মতিনের কাট ব্যাকে সোহেলের শট এক ডিফেন্ডার আটকালে ব্যবধান দ্বিগুণ হয়নি। ৫৫ মিনিটে একসঙ্গে তিনটি পরিবর্তন আনেন বাংলাদেশ কোচ। মাশুক মিয়া জনি, বিপলু আহমেদ ও সোহাগকে তুলে নামান জামাল, রাকিব হোসেন ও রিয়াদুল ইসলাম রাফিকে। এরপর ৬৪ মিনিটে রয়েলকে তুলে মাঠে নামান মানিক হোসেন মোল্লাকে।চার পরিবর্তনে ম্যাচে বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রণ আরও বাড়ে। লং পাসে কিরগিজস্তান চেষ্টা করতে থাকলেও সুবিধা করতে পারেনি রক্ষণে রিমন-বিশ্বনাথ ও পোস্টের নিচে জিকোর দৃঢ়তায়।

আরও খবর

🔝