শিরোনাম |
❒ বেনাপোলে নাশতকার পরিকল্পনা ও বিস্ফোরক মামালায় বিএনপি
বেনাপোলের একটি নাশতকার পরিকল্পনা ও বিস্ফোরক মামালায় বিএনপি-জামায়াতের ৪৪ জন নেতাকর্মীর অব্যাহতি চেয়ে আদালতে চূড়ান্ত রিপোর্ট জমা দিয়েছেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মোস্তাফিজু রহমান।
আসামিরা হলেন বেনাপোলের মষিহাডাঙ্গার মাওলানা সাইদুর রহমান, আবু মুসা, আশানুর রহমান, দাউদ আলী, শাহাজাহান, আব্দুল খালেক, ওসমান গণি, হামেজ উদ্দিন, মোমিনুর রহমান, মাহাবুব, আব্দুল্লাহ, মতিয়ার রহমান, আবু রায়হান খোকা, আরিফুল ইসলাম, আছির উদ্দিন, আক্তারুল, ইব্রাহিম, ওবাইদুর রহমান, সোলাইমান, সাইদুর রহমান, আলী হোসেন, মোস্তাব আলী, ইয়াজ উদ্দিন, হাফেজ বোরহান উদ্দিন, রিপন হোসেন, শওকত আলী, রিপন হোসেন, তমিজ উদ্দিন, দ্বীন মোহাম্মদ, আমিন উদ্দিন, মোহাম্মদ মোল্যা, বারপোতা গ্রামের আলাউদ্দিন, আব্দুর রহমান, কিতাব আলী, আব্দুর রহমান, আবুল কালাম, জামসের আলী, শিকড়ী গ্রামের আব্দুল মোমিন, বেনাপোল পাটবাড়ি গ্রামের আনোয়ারুল কবির, কাগজপুকুর গ্রামের আব্দুল জলিল মোল্যা, ভবেরবেড় গ্রামের আজাদুর রহমান, আজিজুর রহমান, পুটখালি গ্রামের লিয়াকত আলী মেম্বর ও দূর্গাপুর গ্রামের শওকত আলী।
মামলার অভিযোগে জানা গেছে, ২০২৩ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি রাতে পুলিশ মহিষাডাঙ্গা গ্রামে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালায়। এ সময় বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মীরা জড়ো হয়ে রাষ্ট্র বিরোধী মিটিং করছে। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় কয়েজনকে আটক ও ককটেল, লাঠি, ইটের খোয়া উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় এসআই তৌহিদুর রহমান বাদী হয়ে ৪৪ জনের নাম উল্লেখসহ অপরিচিত ১৩০/১৪০ জনকে আসামি করে নাশকতার পরিকল্পনা ও বিস্ফোরক আইনে বেনাপোল পোর্ট থানায় মামলা করেন।
এ মামলার দীর্ঘ তদন্ত শেষে আটক আসামিদের দেওয়া তথ্য ও সাক্ষীদের বক্তব্যে আসামিদের বিরুদ্ধে ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগ না পাওয়ায় আদালতে এ চূড়ান্ত রিপোর্ট জমা দিয়েছেন তদন্তকারী কর্মকর্তা।