শিরোনাম |
শংকরপুর মুুরগিরফার্ম এলাকার জুম্মান হত্যা মামলার আসামি চয়ন আটক হওয়ার পর পুলিশের কাছে পিতার নাম ভুল দিয়েছেন। এ পরিচয়েই তাকে আদালতে চালান দেয়া হয়েছে। গত ১ এপ্রিল চয়নকে রায়পাড়া মাদ্রাসো রোডের রাজ্জাক মাওলানার বাড়ির সামনে থেকে র্যাব-৬ যশোরের সদস্যরা চয়নকে আটক করেন। পরে তাকে হস্তান্তর করা হয় খুলনা রেলওয়ে থানায়।
চয়ন যশোর সদর উপজেলার বিরামপুর গ্রামের পাপ্পুর ছেলে। পিতার সাথে ছাড়াছাড়ি হওয়ার পর মা তার নানা তোতা মিয়ার বাড়িতে এসে বসবাস করছেন। তোতা মিয়া এলাকায় পুলিশের সোর্স হিসেবে পরিচিত। চয়নও তার মায়ের সাথে নানাবাড়িতে বসবাস করে। সে আলোচিত জুম্মান হত্যা মামলার আসামি। আটকের পর চয়ন নিজের পিতান নাম পাপ্পুর পরিবর্তে জামাল উদ্দিন উল্লেখ করে। এই পরিচয়েই তাকে আদালতে চালান দেয় পুলিশ। এই ঘটনা জানার পর সচেতন মহলে ব্যাপক প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। অনেকে ধারণা করছেন, জামিন লাভের পর আত্মগোপনে যাওয়ার প্রচেষ্টা হিসেবে চয়ন পরিকল্পিতভাবে ভুল তথ্য সরবরাহ করেছে পুলিশকে।
গত ১০ ফেব্রুয়ারি জুম্মান যশোর রেলস্টেশনের দক্ষিণপাশে প্লাটফর্মের উপর সন্ত্রাসীদের হাতে খুন হয়। সন্ত্রাসী জুম্মান শংকরপুর মুরগি ফার্মগেট এলাকার মৃত মুরাদ পকেটমারের ছেলে।