প্রকাশ : বুধবার, ২ জুন , ২০২১, ০৬:৫২:২৯ পিএম
দেশে আসা ফাইজারের টিকা প্রয়োগ করতে কমপক্ষে ১০ দিন সময় লাগবে। এ টিকা মানবদেহে প্রয়োগে প্রস্তুত করতে প্রয়োজনীয় উপাদান ডাইলুয়েন্ট আসবে ৭ জুন। এ জন্য স্বাস্থ্যকর্মীদের চূড়ান্ত প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে।স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক কর্মকর্তা বলেন, এটি আসলে তো সপ্তাহ খানেক সময় লেগেই যাবে। কারণ ডাইলুয়েন্ট আসার পর যে প্রক্রিয়া আছে ডিজি ড্রাগ থেকে অনুমতি পাওয়া এটি আমাদের করতে হবে। সেজন্য আমরা বলব, ৭ থেকে ১০ দিনের মধ্যে আশা করছি সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করে টিকাটি দেওয়া শুরু করা যাবে।এদিকে কেন্দ্র চূড়ান্ত না হলেও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, কুর্মিটোলা, শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার ও জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের নাম আলোচনায় রয়েছে। লোকবল এবং প্রশিক্ষণের দিক থেকে এগিয়ে থাকা কেন্দ্রগুলোকেই চূড়ান্তভাবে অনুমোদন দেওয়া হবে।ওই কর্মকর্তা আরও বলেন, কোন প্রতিষ্ঠানগুলোকে নির্ধারণ করা হবে টিকা দেওয়ার জন্য। কারণ পরিবহনের একটি বিষয় আছে, সংরক্ষণের একটা বিষয় আছে এ সব বিবেচনায় রেখেই একেবারেই যোগাযোগের সহজতম জায়গাগুলো হবে। যাদের সক্ষমতা অনেক বেশি আছে এবং যেখানে তুলনামূলকভাবে আমাদের লোকবল বেশি আছে সেই কেন্দ্রগুলো আমরা নির্ধারণ করব।সংবেদনশীল এ টিকা প্রয়োগে ইতোমধ্যেই চূড়ান্ত প্রশিক্ষণ চলছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. আবুল বাসার।তিনি বলেন, ফাইজারের টিকাটা একটু ভিন্ন ধরনের, অন্য টিকার মতো না, এটার ব্যাপারে আমরা একটু চিন্তাভাবনা করছি। কারণ, যারা দেবেন তাদেরও আবার প্রশিক্ষণ দিতে হবে। এদিকে, জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটি সীমান্তবর্তী ৭টি জেলাতে লকডাউনের সুপারিশ করলেও কক্সবাজার, জামালপুর, নোয়াখালী ও বাগেরহাট এ ৪ জেলাকেও উচ্চ সংক্রমিত জেলা হিসেবে ঘোষণা করেছে।